হাসি মানুষের জীবনের এক অমূল্য উপহার। এটি মনকে সতেজ করে, দুশ্চিন্তা দূর করে এবং সম্পর্ককে আরও মজবুত করে তোলে। আর হাসির অন্যতম প্রধান উৎস হলো কৌতুক! ভালো একটি কৌতুক মুহূর্তের মধ্যেই বিষণ্ন পরিবেশকে আনন্দমুখর করে তুলতে পারে। আমরা যখন বন্ধু-বান্ধব বা পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাই, তখন একটি মজার কৌতুক মুহূর্তেই চারপাশের পরিবেশ বদলে দিতে পারে। এমনকি একাকীত্ব বা মন খারাপের সময়ও হাসির একটি ভালো কৌতুক মনকে হালকা করে দিতে পারে। তাই আজকের ব্লগপোস্টে নিয়ে এসেছি দম ফাটানো কিছু হাসির কৌতুক, যা আপনার মুখে হাসি ফোটাতে বাধ্য! 😆 চলুন, হাসির রাজ্যে হারিয়ে যাই! 😃
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিক্ষক-শিক্ষার্থী
গণিতের ভয়
শিক্ষক: ২+২ কত?
ছাত্র: স্যার, পরীক্ষার হলে হলে বুঝতে পারব!
শিক্ষক: কেন?
ছাত্র: কারণ তখনই তো সব উত্তর আপনা-আপনি মাথায় চলে আসে!
ইংরেজি ক্লাসের সমস্যা
শিক্ষক: ‘Honesty is the best policy’ মানে কী?
ছাত্র: স্যার, ‘সততা সর্বোৎকৃষ্ট নীতি’।
শিক্ষক: খুব ভালো! এবার তুমি উদাহরণ দাও।
ছাত্র: স্যার, পরীক্ষায় নকল না করলে আমি ফেল করব— এটাই সততার প্রমাণ!
সৃজনশীল উত্তর
শিক্ষক: পরীক্ষায় কেন এত খারাপ করলে?
ছাত্র: স্যার, আমি ভাবছিলাম ভিন্নভাবে উত্তর লিখব।
শিক্ষক: কীভাবে?
ছাত্র: আমি সৃজনশীল উত্তর লিখেছি। কিন্তু পরীক্ষক স্যার ছিলেন বাস্তববাদী!
সাজেশন ভীতি
ছাত্র: স্যার, এই প্রশ্নটা কি পরীক্ষায় আসবে?
শিক্ষক: হ্যাঁ, অবশ্যই!
পরীক্ষার পর…
ছাত্র: স্যার, প্রশ্নটা তো এল না!
শিক্ষক: আমি তো আসবে বলেছিলাম, কিন্তু কোন পরীক্ষায়, তা তো বলিনি!
পরীক্ষার আগের রাত
১ বন্ধু : তুই কতটুকু পড়েছিস?
২ বন্ধু : একটা বই খুলে রেখেছি।
১ বন্ধু : কী পড়েছিস?
২ বন্ধু : শুধু বইয়ের নাম, লেখকের নাম, আর সূচিপত্র!
ডাক্তার ও রোগী
ডাক্তারের বুদ্ধি
রোগী: ডাক্তার সাহেব, রাতে ঘুম হয় না!
ডাক্তার: ঠিক আছে, রাতে ঘুমানোর আগে ১০০ পর্যন্ত গুনবেন।
পরদিন…
রোগী: ডাক্তার সাহেব, ৫৭ পর্যন্ত গুনতে না গুনতেই ঘুমিয়ে পড়েছিলাম!
ডাক্তার: দারুণ!
রোগী: কিন্তু ৫৭-র পর কী হলো, সেটা জানার জন্য বারবার ঘুম ভেঙে যাচ্ছিল!
বড় রোগ, ছোট সমাধান
রোগী: ডাক্তার সাহেব, আমার শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, বুকে ব্যথা, মাথা ঘোরে!
ডাক্তার: হুম… আপনি কি ধূমপান করেন?
রোগী: না!
ডাক্তার: দারুণ! তাহলে শুরু করুন, কারণ বেশিরভাগ রোগী ধূমপান বন্ধ করলে সুস্থ হয়ে যায়!
চশমার সমস্যা
রোগী: ডাক্তার, আমি দূরের জিনিস দেখতে পাই না!
ডাক্তার: কবে থেকে?
রোগী: যখন থেকে আমার স্ত্রী আমাকে দোকানে পাঠায়, তখন থেকে!
দম ফাটানো হাসির কৌতুক ও অফিস ও বস-কর্মচারী
বুদ্ধিমান কর্মচারী
বস: অফিসে দেরিতে আসার কারণ কী?
কর্মচারী: স্যার, একটা সাইনবোর্ড পড়ছিলাম।
বস: কী লেখা ছিল?
কর্মচারী: “সাবধানে চালান, জীবন অমূল্য!” তাই আসতে দেরি হয়ে গেল!
বস: তাহলে কাল থেকে সেই বোর্ড তুমি অফিসেই বসিয়ে দিও!
অতিরিক্ত কাজের চাপ
বস: তোমাকে আজ দেরি করে থাকতে হবে।
কর্মচারী: কিন্তু স্যার, আমার বিয়ে হয়ে গেছে!
বস: ওহ! তাহলে আজ একটু তাড়াতাড়ি যেতে পারবে।
কর্মচারী: সত্যিই?
বস: হ্যাঁ, তবে বিয়ের আগে এলে ভালো হতো!
পুলিশ ও চোর
চতুর চোর
পুলিশ: তুমি চুরি করলে কেন?
চোর: স্যার, আমি ভবিষ্যৎ নিয়ে খুব চিন্তিত!
পুলিশ: মানে?
চোর: সবাই বলে, ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত! তাই আগে থেকেই কিছু ব্যবস্থা করে নিচ্ছি!
পুলিশ: তাহলে কারাগারে চল, সেখানে তোমার ভবিষ্যৎ নিশ্চিত!
চোরের প্ল্যান
পুলিশ: এত রাতে তুমি এখানে কী করছ?
চোর: হাঁটছি!
পুলিশ: তবে তোমার হাতে দড়ি কেন?
চোর: স্যার, যদি হাঁটতে হাঁটতে পড়ে যাই, তাই নিজেই নিরাপত্তার ব্যবস্থা রেখেছি!
স্বামী-স্ত্রী
স্ত্রীর প্রশ্ন
স্ত্রী: শুনো, আমি কেমন দেখতে?
স্বামী: চাঁদের মতো!
স্ত্রী: ওমা! সত্যি?
স্বামী: হ্যাঁ, কখনো পূর্ণিমা, কখনো অমাবস্যা!
স্বামী-স্ত্রীর পরিকল্পনা
স্ত্রী: আমাদের একটা গাড়ি কেনা দরকার!
স্বামী: আমাদের গাড়ির দরকার নেই!
স্ত্রী: কেন?
স্বামী: কারণ, তুমি যখন রাগ করো, তখন এমনিতেই ১০০ কিমি/ঘণ্টা স্পিডে চলে যাও!
শিশু ও বাবা-মা
বুদ্ধিমান ছেলে
বাবা: পড়াশোনা কেমন চলছে?
ছেলে: দারুণ!
বাবা: তাহলে রেজাল্ট ভালো হবে তো?
ছেলে: বাবা, রেজাল্ট দেখে আশাহত হবেন না, কারণ আমি পড়াশোনার থেকে বেশি আশার উপর নির্ভর করেছি!
বাবার শিক্ষা
বাবা: সবসময় সত্য কথা বলবে!
ছেলে: ঠিক আছে বাবা!
পরদিন…
বাবা: পরীক্ষায় কী লিখেছ?
ছেলে: কিছুই না!
বাবা: কেন?
ছেলে: কারণ স্যার বলেছেন, ভুল উত্তর না লিখে সত্য বলা ভালো!
বন্ধু ও মজার ঘটনা
বন্ধুর বুদ্ধি
১ বন্ধু : ভাই, পরীক্ষায় পাশ করার সহজ উপায় বল!
২ বন্ধু : উত্তর না লিখে শুধু প্রশ্নপত্র জমা দে!
১ বন্ধু : কেন?
২ বন্ধু : কারণ খাতা দেখে শিক্ষক অবাক হবেন, তারপর পাশ করিয়ে দেবেন, যেন ভবিষ্যতে তুই পরীক্ষা দিস!
বন্ধুর বুদ্ধিমত্তা
বন্ধু ১: ভাই, আমি তো ভুল করে পরীক্ষার খাতা জমা দিয়েছি!
২ বন্ধু : তো কী হয়েছে?
বন্ধু ১: কিন্তু খাতা তো সাদা ছিল!
বন্ধু ২: সমস্যা নেই! শিক্ষক ভাববেন, তুই ইনভিজিবল ইঙ্কে লিখেছিস!
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিক্ষক-শিক্ষার্থী
মেধাবী ছাত্র
শিক্ষক: পরীক্ষায় সব উত্তর ভুল করলে কী হবে?
ছাত্র: স্যার, যিনি পরীক্ষা নিয়েছেন, তারও ভুল হতে পারে!
শিক্ষক: মানে?
ছাত্র: যদি প্রশ্ন ভুল থাকে, তাহলে উত্তরও ভুল হবে! তাই সব ভুল মানে সব ঠিক!
অঙ্ক শেখার কৌশল
শিক্ষক: যদি তোমার ১০ টাকা থাকে, আমি ৫ টাকা নিয়ে যাই, তোমার কাছে কী থাকবে?
ছাত্র: স্যার, আমার কান্না!
শিক্ষক: কেন?
ছাত্র: কারণ আপনার কথা শুনে মনে হচ্ছে, টাকা আর থাকবে না, শুধু কান্নাই থাকবে!
ইংরেজি শেখার কষ্ট
শিক্ষক: “I go, you go” — এই বাক্যে ভুল কোথায়?
ছাত্র: স্যার, ভুল কোথায় জানি না, কিন্তু আমি যাচ্ছি!
শিক্ষক: কেন?
ছাত্র: ইংরেজি ক্লাসে বসে থাকলে আমার মাথা ঘুরতে থাকে, তাই আমি ক্লাস থেকে “go” করলাম!
পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি
শিক্ষক: পরীক্ষা দিতে ভয় পাও কেন?
ছাত্র: স্যার, আমি গণিতের প্রশ্ন দেখি, আর প্রশ্ন আমাকে দেখে হাসে!
শিক্ষক: কীভাবে?
ছাত্র: স্যার, প্রশ্নের সংখ্যাগুলো একে অপরের সাথে এমনভাবে মিশে থাকে, যেন আমাকে দেখে মজা পাচ্ছে!
উদ্ভাবনী প্রতিভা
শিক্ষক: তুমি উত্তরপত্রে কিছুই লিখলে না কেন?
ছাত্র: স্যার, আমি “ইনভিজিবল ইঙ্ক” ব্যবহার করেছি!
শিক্ষক: মানে?
ছাত্র: স্যার, কালির বোতল ফেলে দিয়েছি, এখন শুধু কাগজে ইমোশন লিখেছি!
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিক্ষক-শিক্ষার্থী
উদ্ভাবনী ছাত্র
শিক্ষক: পরীক্ষায় এত খারাপ করলে কেন?
ছাত্র: স্যার, আমি সৃজনশীল উত্তর দিয়েছি!
শিক্ষক: কীভাবে?
ছাত্র: আপনি প্রশ্ন করেছেন, “পানি কোথা থেকে আসে?” আমি উত্তর দিয়েছি, “গ্লাস থেকে!”
শিক্ষক: তুমি শাস্তি পাবে!
ছাত্র: তাহলে এটা প্রমাণিত, শিক্ষকরা সৃজনশীলতার প্রশংসা করেন না!
পরীক্ষার উত্তর
শিক্ষক: গণিত পরীক্ষায় “৫ + ৫ = ১১” লিখলে কেন?
ছাত্র: স্যার, আমার কলমেও সৃজনশীলতা আছে!
শিক্ষক: সৃজনশীলতা ভুল হলে কী হবে?
ছাত্র: স্যার, প্রশ্ন তো একটাই ছিল, “তুমি পরীক্ষায় নতুন কিছু লিখতে চাও কি না?” আমি সেটার উত্তর দিয়েছি!
পরীক্ষার প্রস্তুতি
১ বন্ধু : তুই কতটুকু পড়েছিস?
২ বন্ধু : বইটা খুলে রেখেছি!
১ বন্ধু : তাতে কী হবে?
২ বন্ধু : বইয়ের নাম, লেখকের নাম, আর সূচিপত্র পড়ে ফেলেছি!
১ বন্ধু : তারপর?
২ বন্ধু : এরপর চোখ বন্ধ করে আল্লাহর ওপর ভরসা রেখেছি!
ইংরেজি শেখার কৌশল
শিক্ষক: “Honesty is the best policy” মানে কী?
ছাত্র: স্যার, “সততা সর্বোৎকৃষ্ট নীতি”।
শিক্ষক: দারুণ! এবার উদাহরণ দাও।
ছাত্র: স্যার, পরীক্ষায় নকল না করলে আমি ফেল করব— এটাই সততার প্রমাণ!
শিক্ষক: তুমি যে সততার পরীক্ষা দিতে পারবে না, তা বুঝতে পারছি!
ডাক্তার ও রোগী
ডাক্তারের বুদ্ধি
রোগী: ডাক্তার সাহেব, রাতে ঘুম হয় না!
ডাক্তার: ঘুমানোর আগে ১০০ পর্যন্ত গুনবেন।
পরদিন…
রোগী: ডাক্তার সাহেব, ৫৭ পর্যন্ত গুনতেই ঘুমিয়ে পড়েছিলাম!
ডাক্তার: দারুণ!
রোগী: কিন্তু ৫৭-র পর কী হলো, সেটা জানার জন্য বারবার ঘুম ভেঙে যাচ্ছিল!
বড় রোগ, ছোট সমাধান
রোগী: ডাক্তার সাহেব, আমার শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, বুকে ব্যথা, মাথা ঘোরে!
ডাক্তার: আপনি কি ধূমপান করেন?
রোগী: না!
ডাক্তার: দারুণ! তাহলে শুরু করুন, কারণ বেশিরভাগ রোগী ধূমপান বন্ধ করলে সুস্থ হয়ে যায়!
রোগী: তাহলে কি অসুস্থ হওয়ার জন্য ধূমপান শুরু করব?
চশমার সমস্যা
রোগী: ডাক্তার, আমি দূরের জিনিস দেখতে পাই না!
ডাক্তার: কবে থেকে?
রোগী: যখন থেকে আমার স্ত্রী আমাকে বাজার পাঠায়, তখন থেকে!
ডাক্তার: মানে?
রোগী: বাজারে গিয়ে দাম বেশি শুনলে দূরে তাকাই, যাতে কিছুই দেখতে না পাই!
ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
রোগী: ডাক্তার, আপনি যে ওষুধ দিলেন, তাতে আমার ঘুম পাচ্ছে!
ডাক্তার: খুব ভালো, তাহলে বিশ্রাম নিন!
রোগী: কিন্তু স্যার, আমি তো ঘুমের ওষুধ খাইনি!
ডাক্তার: ওষুধ না খেয়েও যদি ঘুম আসে, তাহলে তো এটা ভালো লক্ষণ!
দম ফাটানো হাসির কৌতুক সম্পর্কিত ৫টি প্রশ্ন ও উত্তর
১. কৌতুক কী এবং এর উদ্দেশ্য কী?
উত্তর: কৌতুক হল এমন একটি ছোট গল্প বা বাক্য, যা মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য তৈরি করা হয়। এটি সাধারণত রসিকতা, ব্যঙ্গ, বা মজার পরিস্থিতির মাধ্যমে বিনোদন দেয়। কৌতুকের মূল উদ্দেশ্য হল মন ভালো করা, চাপ কমানো এবং সামাজিকভাবে মানুষকে আনন্দ দেওয়া।
২. দম ফাটানো হাসির কৌতুক লেখার মূল উপাদান কী কী?
উত্তর: ভালো কৌতুক লেখার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে:
- অপ্রত্যাশিত মোড়: যা শুনে বা পড়ে মানুষ হেসে ওঠে।
- সংক্ষিপ্ততা: খুব লম্বা হলে কৌতুকের প্রভাব কমে যেতে পারে।
- বাস্তব পরিস্থিতি: বাস্তব জীবনের মজার অভিজ্ঞতা থেকে নেওয়া কৌতুক বেশি জনপ্রিয় হয়।
- শব্দের খেলা: কখনো শব্দের দ্ব্যর্থকতা বা মজার উপস্থাপনা কৌতুককে আকর্ষণীয় করে তোলে।
৩. কোন ধরণের কৌতুক বেশি জনপ্রিয়?
উত্তর: মানুষের রুচির উপর নির্ভর করলেও সাধারণত নিম্নলিখিত কৌতুকগুলো বেশি জনপ্রিয়:
- শিক্ষক-ছাত্র কৌতুক: যেগুলো পড়াশোনার মজার দিক তুলে ধরে।
- ডাক্তার-রোগী কৌতুক: স্বাস্থ্যসংক্রান্ত মজার পরিস্থিতি নিয়ে তৈরি।
- স্বামী-স্ত্রী কৌতুক: দাম্পত্য জীবনের মজার দিক নিয়ে রচিত।
- বন্ধুদের মধ্যে মজার কথোপকথন: বন্ধুদের হাস্যরসপূর্ণ কথোপকথন বেশ উপভোগ্য হয়।
৪. কৌতুক তৈরির সময় কোন বিষয়গুলো এড়িয়ে চলা উচিত?
উত্তর: কৌতুক তৈরির সময় কিছু বিষয় মাথায় রাখা জরুরি:
- অন্যকে অপমান না করা: কৌতুক হওয়া উচিত আনন্দদায়ক, কাউকে কষ্ট দেওয়ার জন্য নয়।
- ধর্ম, জাতি বা লিঙ্গবিদ্বেষী বিষয় এড়িয়ে চলা: এসব বিষয় নিয়ে কৌতুক করা সংবেদনশীল হতে পারে।
- অশ্লীলতা বা অশোভন ভাষা ব্যবহার না করা: ভালো কৌতুক কখনোই অশ্লীল হওয়া উচিত নয়।
- বিষয়বস্তু আপত্তিকর না করা: কৌতুক এমন হতে হবে, যা সব বয়সের মানুষ উপভোগ করতে পারে।
৫. কৌতুক বলার বা লেখার মাধ্যমে কীভাবে মানুষকে আনন্দ দেওয়া যায়?
উত্তর: কৌতুক বলার সময় কিছু বিষয় খেয়াল রাখলে এটি আরও মজাদার হয়ে ওঠে:
- ভালো সময় নির্বাচন করা: উপযুক্ত সময় ও পরিবেশে কৌতুক বলা সবচেয়ে ভালো কাজ দেয়।
- সঠিক ভঙ্গি ও উচ্চারণ: মজার ভঙ্গি ও যথাযথ টোন কৌতুককে আকর্ষণীয় করে তোলে।
- অপ্রত্যাশিত উপসংহার দেওয়া: শ্রোতারা যদি কিছু একটা আশা করে, আর তুমি তার উল্টো কিছু বলো, তাহলে হাসির মাত্রা বেড়ে যাবে।
- কৌতুকের দৈর্ঘ্য সংক্ষিপ্ত রাখা: খুব লম্বা হলে মানুষ আগ্রহ হারাতে পারে।